কবিতা

শুভেচ্ছা বন্ধুকে


খুব সুন্দর লাগছে তোমায়
মনে হয় এখনি একটা কবিতা লিখি
সুন্দর করে আকি তোমায়।
ভাললাগার সাথে অনেক রঙ মেশাই
তোমার মঙ্গল কামনায়
জ্বেলে দেই একশত একটা বাতি।

ভেবেছিলাম তোমার জন্মদিনে
একটা কবিতা লিখব
ছন্দে ছন্দে শুভেচ্ছা জানাব
কিন্তু আমি কবি নই
এজন্য পারলাম না কবিতা লিখতে
তবে -
শুভেচ্ছা জানানোর সবগুলো শব্দ দিয়ে
শুভকামনার মোড়কে ঢেকে
বানানো ফুলেল তোরাটি তোমাকে দিলাম।
............................................


স্থবিরতা

চারপাশে পৃথিবীর ব্যস্ততার মাঝেও
আমি স্থবির হয়ে পরেছি
কল্পনায় পাড়ি দিতে চাই অনেক পথ
তাই ভীষন ব্যাস্ত আছি
ব্যাখ্যাতীত এক বোধ পিছু নেয় বার বার
কিন্তু আমি পারিনা, কিছুই পারিনা
আশাহীন থেকে যাই,
স্থবিরতায় আরো জরিয়ে যাই
শত চেষ্টায়ও আমার জীবন বলায় না
যদিও কিছুই চাইনা তবুও
শুধু ভাবনায় পরে থাকি
আমি তাই ক্লান্ত হতে হতে
তাকিয়ে থাকি ভবিতব্যের দিগন্তে
দ্বৈবক্রমে যদি কিছুটা প্রশান্তি পাই
এই আশায় জীবন থেকে পালিয়ে বেড়াই
নীল কষ্টগুলোর আঘাতে আঘাতে
কতটা ক্ষতবিক্ষত জীবন
সেটা কোন দিন কেউ আর বুঝবেনা
আমার আপনজন,
আমার বন্ধুজন,
আমার চারপাশের আরষ্ট স্বপ্ন
সবাই আমাকে শুধু আশার বানী শোনায়
কিছুই বুঝতে চায়না
আমি পলাতকা নাকি কষ্টে নীল
কিছুই তারা বুঝে না
তাই আমি স্থবির হয়ে শুধু শুনে যাই
মাঝে মাঝে কল্পনায় পারি দেই দিগন্তে,
দিগন্তের উপারে দিগন্তে,
কিন্তু ব্যাখ্যাতীত কিছুই পাই না
আশাহত হয়েও তবু আশায় থাকি
...........................................

ধন্যবাদ

ধন্যবাদ জানিয়ে
তোমাকে ছোট করতে চাইনা
শুধু বলতে চাই-
তোমার মতো বন্ধু পেয়ে
খুব ভাল লাগল
দুবেলা দুমুঠো ভালবাসা না পাই
আড্ডা দেবার মতো
মনের কথা বলার মতো
সুন্দর মনের বন্ধুতো পেলাম
ধন্যবাদ জানিয়ে
তোমাকে ছোট করতে চাইনা
শুধু বলব -
সুন্দর একটা বন্ধু পেলাম আমি


ভাল থেকো বন্ধু

অনেক দিনপর কথা হলো
তোমার সাথে আমার
পাওয়া কষ্ট, কিছু ভাবনার
বকিছু তখন থমকে গিয়েছিল
আমার মনটা তখন-
আবেগে ভাসছিল
আনবিক বোমার রিএ্যাকশনের মতো
আমার ভিতরের সমস্ত জমা কথা
একসাথে বের হতে চেয়েছিল
কিন্তু প্রচন্ড আবেগে
মুক হয়ে অবশেষে বললাম-
কেমন আছ বন্ধু তুমি?
তোমার ক্লাস কি শুরু হয়নি?
আবারও বললাম-
কেমন আছ বন্ধু তুমি?
আবেগের সমস্ত কান্না চেপে
সবশেষে বললাম-
ভাল থেকো বন্ধু

শেষ অনুরোধ

আর যাই কর বন্ধু
তোমাকে দেয়া আমার উপহার
স্বাদরে গ্রহন কর
তুমি যদি চাও-
তোমাকে বিরক্ত করব না
আর কোন দিনও
কিন্তু শর্ত একটাই-
কষ্টের নীলে কা কবিতাগুলো
খুব যত্ন করে
একবার হলেও পরে দেখবে
তারপর আমাকে যদি মানা কর
তোমাকে কিছুই বলব না
কোন অভিযোগ আর করব না
নি:শব্দে চলে যাব
তোমার থেকে দূরে বহুদূরে

মিতালী গড়ার আশায়


আমি উড়তে চাই, উড়ে উড়ে
নীল আকাশটাকে দেখতে চাই-
একান্তই নিজের মতো আপন করে
কিন্তু, কিছুতেই উড়তে পারিন
ইচ্ছেগুলো কুন্ডুলি পাকিয়ে
আটকে থাকে টাইয়ের ভিতর
তবু প্রতীক্ষায় থাকি, তাকিয়ে থাকি -
গহীন নীল আকাশের পানে
হারিয়ে যাওয়া দিগন্তের প্রত্যাশায়,
মিতালী গড়ার আশায়
...........................................

কথা দিয়েছিলে

তুমি কথা দিয়েছিলে
যখন মন চাইবে
আস্তে করে ডাক দিলেও
হাজির হবে নিমিশে
কিন্তু আমি কত ডাকি
এবেলা ওবেলা, সারা বেলা
তোমার সারা পাইনা তবু
তবে কি তুমি ভুলে গেছ
তোমার দেয়া সে কথা?
তুমি কথা দিয়েছিলে
বড় হলে তোমার পুতুল আমায় দেবে
তুমি কথা রাখনি নাদের আলীর মতো
দেখ আমি কত বড় হয়েছি
সব বুঝতে পারি
তুমি যে আমায় ভালবাসনা
সেটিও বুঝি আমি
দি তবে কি তুমি
আমায় ভুলে গেছ?
........................................
বিরতিহীন

আমি জানি
তুমি আমার লেখা পড় না,
তবু বার বার লিখি।
আমি জানি-
তুমি আমাকে নিয়ে এখন ভাবনা,
তবু তোমাকে নিয়েই ভাবি।
হয়তো কোনদিন ভাবতেও না
তোমার বন্ধুত্বের সবটুকু ছিল হেয়ালী
অন্য সবার সাথে
যেমন কর ডিজিটাল পত্র মিতালী।
আমার সমস্ত বন্ধুও
এখন ডিজিটাল ফ্রেমে বন্ধি।
তাদের সাথে সমস্ত গল্পেও
তুমিই থাক শিরোমনি।
মন্তব্য, শেয়ার আর একটানা লাইক
প্রানহীন এ ডিজিটাল বন্ধুত্বে
তোমার বন্ধুত্ব খুজি।
আমার সমস্ত শূণ্যতা
থাকে শূণ্যতার মাঝে
কিছুই পাইনা আমি,
বিরতিহীন বন্ধু হয়ে থাক তুমি।
হতাশার ঘুর্ণিবাতে
যত গল্প হৃদয় পটে আঁকি
সমস্ত গল্পে থাক তুমি।
আমাকে বন্ধু ভাবনা জানি
তবু বন্ধু আমার চারপাশে
অক্টোপাশের মতো রয়েছ তুমি।
আমি বলছি না
তুমি আমাকে বন্ধু ভাব
অথবা সেই আগের মতো
ভালবাসার আবদার রাখ।
শুধু বিনীত অনুরোধ আমার
দূর থেকে বিরতিহীন বন্ধু ভাবার
অধিকারটুকু দিও।
............................


এলোমেলো

নিজেকে অপরাধী মনে হয়
সূর্যটা হেলতে শুরু করেছে
তবু থেমে নেই আশায়।
কখনো বা রঙীন স্বপ্নীল
খুব বেশি গোছালো,
মার বেহিসাবী খাতায়
এলোমেলো হয়ে আছে -
বাস্তব আর ভবনাগুলো।
সময় যেমন চলন্ত
আবার গতিহীন
মহাকালের হিসেবে
মনে হয় দ্রুতিহীন
অথচ চলছেতো চলছে
দূর অজানায় বিরতিহীন।
আমার জীবনও থেমে নেই
স্বপ্ন ভঙ্গে থেমে আছে
অথচ চলছে-
পাওয়া না পাওয়ার হিসেবেই।
কি চেয়েছি, আর কি পেয়েছি
কেমনটা চাইলে বা হলে
ভাল হতো জীবনের হিসেব।
এ জটিল অংকে-
ভাল হতো হয়তো
কারো প্রবেশ না হলেই।
জীবনের পাওয়া না পাওয়ার হিসেব
পোষ্টমোর্টেমে যখন ব্যস্ত
তখনই তোমার/তোমাদের সোনালী দিগন্তে
সোনালী সূর্যটা ঝিলমিলিয়ে উঠছে।
সুন্দর এ মূহুর্তে বলছিনা
আমায় তুমি স্মরণ কর
ুধু আশির্বাদ করি-
সময়টা দীর্ঘক্ষণ ধরে রেখ।
প্রতিটিক্ষণ আনন্দে থাক
নষ্ট করনা এতটুকু সময়
হিসাবহীন চলায়।
আমার যখন কষ্ট হয়
তারাগুলোর সাথে কথা বলি
কিন্তু  মেঘগুলো বড়ই নির্দয়
আমার আর তারাগুরোর মাঝে
দেয়াল টেনে দেয়।
আমি কষ্টগুলো ভেতরে নিয়ে
গুমরে কেঁদে উঠি
মেঘগুলো কখনোবা সদয় হয়
বৃষ্টিজলে কষ্টগুলো-
ধুয়ে দিতে চায়।
আমার কষ্টের হিমশীতল পাথর
বৃষ্টির জলস্রোতে অটল
এতটুকু নড়ে না।
বারবার মেঘাবৃত আকাশে তাকাই
যদি একটিবার তারাদের দেখা পাই
পাথরের সে গল্পগুলো বলে
এ পোরা মনকে
হালকা করতে চাই।
মানুষ কিরুপে পারে
এতোটা নিঠুর হতে
মূহুর্তে ওলোটপালট করে দেয়-
গোছালো স্বপ্নগুলো।
সুনামির দাপটে
ক্ষতবিক্ষত এমন আমায়
আশাহত হয়েও স্বপ্ন দেখায়।
ভালবাসায় নতুন পাতা গজায়
মরতে মরতেও না মরে বেঁচে থাকি।
বিদগ্ধ বিক্ষুব্ধ এমন
সীমাহীন সাহসে নৌকা ভাসায়
দূরন্ত সমূদ্রে সুখপুরীর আশায়।
চারিদিকে অথৈ জল, ধুধু জল
কূল কিনারা নাই
যেন জলের গ্রহের একাকী বাসিন্দা
ছুটে চলেছি,
সাথে নির্জন দিন আর রাতের স্নিগ্ধা
আমার সে স্বপ্ন কূলের দেখা পাবই
থাকি দূর্বার এ আশায়।
.............................

ব্যর্থতা

স্বপ্নের ভেতর অলীক কল্পনা
গল্পের মতো সাজাই
কিন্তু গুছিয়ে লিখতে পারিনা
তাই, কবিগুরু, জীবনানন্দ বা
সহজ সরল অথচ গভীর হুমায়ুন
হতে পারি না।
এভাবেই প্রতিনিয়ত না পারার ব্যর্থতা
আমায় কুরে কুরে খায়
তোমায় নিয়ে ঘটে যাওয়া নাটক
গদ্যে কিংবা পদ্যে কিছুতেই লিখতে পারিনা
শুধু ভাবি আর ভাবি-
ভাবতে ভাবতে ভাবনার সীমানা পারি দেই
আলো দেখলেই উই পোকার মতো
মনে হয় ঝাপ দেই।
মৃত্যুর ভয়ে তাও পারিনা।
সমস্ত না পারার ব্যর্থতাই
আমাকে এখন যন্ত্রনা দেয়
আমার দুচোখে ঝরনা ঝরায়।
আমি কেঁদে কেঁদে নদীতে মিশি
ঢেউয়ের সাথে করি মিতালী
সমূদ্রের নোনাজলে মিশব বলে।
পাহাড় থেকে সমূদ্র এই দীর্ঘ পথ
এক বারও তোমায় ভুলিনি
কথনো ভুলতে আর পারবও না
যন্ত্রনাকে লালন করে
সমূদ্র থেকে মহাসমূদ্র
কখনো আকাশ, কখনো মেরুর বরফ
সবার কাছেই বলব -
তোমার আমার বন্ধুত্ব
..............................................................

মনের গহীন দহনে তোমায় খুজি


যদি কখনো আমায় পরে মনে
একথা রাখ জেনে -
তোমার বন্ধু তোমারই ছিল
ছিলে তুমি মনে-প্রানে।
হঠা কালো ঝরের দাপটে
কোথায় তুমি হারিয়ে গেলে?
যদিও খুজে পাবনা জানি-
সারাবেলা তোমায় খুজে
ক্লান্ত হয়েও তোমায় খুজি।
ইচ্ছে করে যে জন হারায়
তাকে কি আর -
খুজে পাওয়া যায়
তবুও মনের গহীন দহনে
তোমায় খুজার ছটোছুটি।
.................................................

বন্ধুসভা

আমার বন্ধু এখন কষ্ট
বন্ধু হারানোর কষ্ট,
বন্ধুন্ত না পাওয়ার কষ্ট,
স্বপ্ন ভঙ্গের সব কষ্টগুলো নিয়ে-
আমি বন্ধুসভা করেছি।
তাদের সাথেই উঠাবসা
- কাটে সারাবেলা।
এভাবেই ভালভাবে বেঁচে আছি।
বন্ধুসভা নিয়ে ভীষন ব্যস্ত
তাই আজকাল কোন স্বপ্ন দেখিনা
তবে একমনে তাকিয়ে দেখি সূর্যাস্ত।
আমার সে বন্ধুদের জন্যই
খুব সাহসী হয়ে পরেছি।
সূর্যাস্তে আমার ভয় নেই
আমার বন্ধু যে এখন কষ্ট
তাদের নিয়েই থাকি ব্যস্ত।
তবে হ্যা -
আমার এতো ব্যস্ততার মাঝেও
তোমায় কখনো ভুলি না,
তোমার স্মৃতিগুলোও ভুলতে পারিনা।
কিরে ভুলব-
আমার আজকের বন্ধুদের জন্যই
তোমাকে মনে রাখতে পেরেছি
যেমন তোমার জন্যই তাদের পেয়েছি।

মাঝে মাঝেই ভীষন একা লাগে
মনে হয় চারপাশে কেউ নেই,
নেই ভাবনাগুলোও;
ব্যস্ত পৃথিবীতে -
দাড়িয়ে রয়েছি অসীম শুন্যতায়।
আমার সমস্ত চেতনা লোপ পায়।
ছেদ পরে ব্যাস্ততায়।
তোমার চোখে চোখ রাখি
অনেকক্ষণ তাকিয়ে থাকি,
বির বির করে কথা বলি।
তোমার অপলক দৃষ্টিতে -
আমার কাংখিত ভাষা খুজি।
হাসি পায়, ভীষন হাসি পায়
স্বস্থি ফিরে চোখ বুজি।
নিস্পান ছবি -
কিভাবে কথা বলবে,
কি করে কথা দিবে?
যে কথা তুমি দিয়েও রাখনি
আমার ভুলেই হয়তো
কথা রাখতে পারনি।
যখন বৃষ্টি ঝড়ে-
কারো কি কথা রাখে?
মহা প্লাবনেও ঝড়তে থাকে।
আমার দুচোখ তবে কেন কথা শুনবে?
পাথর গলে ঝরনাতো ছুটবেই
পাথরের সে কান্নায় পাথর ক্ষয়ে যায়
আমার কষ্ট তবু শেষ হয়না।
অক্ষয় অমর হয়ে জ্বলে।
তাইতো সুবোধ বালকের মতো
বাধ্য হয়েই মিতালী গড়েছি
নীল, লাল, হলুদ কষ্টের সাথে।

অন্তরালে

তুমি যেটা শতভাগ নিশ্চিত
সেটাও ভুল হতে পারে
যেখানে আশা নেই কিঞ্চিত
সেখানেও আশা থাকতে পারে
তুমি কি পার দেখতে
ঘটনার অন্তরালের ঘটনা,
তবে কি করে শতভাগ নিশ্চিত
তোমার ভাবনা
সেটাই হয়তো সত্য
তুমি যা জান না
দৃষ্টি সীমা যতটুকু
দেখাতো যায় ঠিক ততটুকু,
অন্তরের অন্তর দিয়ে দেখ
দেখবে কি ছিল সত্যি
কি ছিল মিথ্যা ঘটনা
......................................

বন্ধুত্ব : সমান্তরাল


তোমার সাথে পাশাপাশি হাটতে চাই
রেললাইনের পাতদুটির মতো
সমান্তরাল দূরত্ব বজায় রেখে
তবে ষ্টেশনের সীমাবদ্ধতায় নয়
যেতে চাই নীলাকাশের ছায়ায়
দিগন্তের পর দিগন্ত পারি দিয়ে
অসীমের পথে  
........................

অবুঝ কলম

কষ্টের নীলে কলমও
আজ মন খারাপ করে আছে
লিখতে চাইছে না আজ
কলমের অভিমানে অবাক হয়ে ভাবি
কলমের মতো যদি
আমায় ভালবাসতে তুমি
আর কিছুই ছিলনা আমার দাবি
বড়ই স্নেহের কাঙাল আমি
শুধু এতোটুকু স্নেহের জন্য
সকাল-সন্ধ্যা তাকিয়ে থাকি
চারিদিকের ভাবনার অরণ্য
মাঝে নির্বাক চাতক হয়ে দাড়াই
অবুঝ কলমকে বুঝা
রাতের পর দিন,
অন্ধকার আর আলোর লুকোচুরি
  ......................................

ভালবাসার রঙে আমি

বলতে পার -
ভালবাসা কি?
ভালবাসার রং কয়টি?
ভালবাসার চাওয়া কয়টি?
সবই বলতে পারবে তুমি,
শুধু পারবে না ভালবাসতে
তাই -
আমারই থাকব আমি
পূর্নিমায় আলো ভরা রাতে
বলতে যেয়েও বলতে পারনি তুমি
কখনো পারবেও না
নিয়তির বেড়াজালে সবাই যে বন্ধি
সব বুঝেও অবুঝ থাকি
ভাবতে থাকি অবুঝের মতো
আমার অস্তিত্ত্বের গভীরতা কতো,
ভালবাসার কোন রঙে
রাঙিয়ে রেখেছ আমাকে তুমি

শুভ জন্মদিন

শুভ জন্মদিন
আজ কিংবা আগামী দিন
ভাল থেকো তুমি অনন্ত দিন
তোমার প্রতি শুভকামনা চিরদিন।




কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন